দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবসানের (১৯৪৫) পর পৃথিবী পরস্পর দুটি বিরুদ্ধ শিবিরে ভাগ হয়ে যায়। একটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে 'প্রথম বিশ্ব' ও অন্যটি সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে 'দ্বিতীয় বিশ্ব' নামে পরিচিতি পায়। এই দুই শিবিরে যোগ না দিয়ে সদ্য স্বাধীন দেশগুলি নিরপেক্ষ অবস্থান গ্রহণ করে এবং বিশ্বে সাম্রাজ্যবাদ ও বর্ণবৈষম্য বিরোধী একটি শিবিরের জন্ম দেয়। এই শিবির 'তৃতীয় বিশ্ব' নামে পরিচিত।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কী? এর উদ্দেশ্য কী ছিল? চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের শর্তগুলি (বৈশিষ্ঠ্য) উল্লেখ কর। ভারতের আর্থ-সামাজিক ইতিহাসে এই ভূমি-ব্যবস্থার গুরুত্ব আলোচনা কর।
অথবা , চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পটভূমি ব্যাখ্যা কর । এপ্রসঙ্গে ভারতের কৃষক সমাজের ওপর এই বন্দোবস্ত কীরূপ প্রভাব ফেলেছিল বর্ননা কর । উত্তর চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত । চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হল এক ধরণের ভূমি-রাজস্ব ব্যবস্থা । ১৭৯৩ সালে লর্ড কর্ণওয়ালিস বাংলা , বিহার ও উড়িষ্যায় এই ভূমি-ব্যবস্থা চালু করেন । পরবর্তীকালে বারাণসী , উত্তর-পশ্চিম প্রদেশ ও মাদ্রাস প্রেসিডেন্সির কোনো কোনো অঞ্চলে এই ব্যবস্থা চালু করা হয় । চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পটভূমি । কোম্পানির কর্মচারী ও ঐতিহাসিক আলেকজান্ডার ডাও ১৭৭২ সালে প্রথম চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কথা বলেন । এরপর হেনরি পাত্তুলো , ড্যাক্রিস , টমাস ল প্রমুখ এই বন্দোবস্তের সপক্ষে যুক্তি দেখান । ১৭৮৬ সালে কর্ণওয়ালিশ গভর্নর জেনারেল হয়ে ভারতে আসেন । তিন বছর ধরে তিনি বাংলার ভূমি-রাজস্ব ব্যবস্থা সম্পর্কে ব্যপক অনুসন্ধান চালান । এরপর ১৭৯০ সালে দেশীয় জমিদারদের সঙ্গে দশ বছরের জন্য একটি বন্দোবস্ত করেন, যা ‘ দশসালা বন্দোবস্ত ’ নামে পরিচিত । সেই সঙ্গে জানিয়ে দেন , ইংল্যান্ডের কর্তপক্ষ অনুমোদন করলে এই...
ধন্যবাদ
উত্তরমুছুনতৃতীয় বিশ্ব কাকে বলে
উত্তরমুছুনThank you sir
উত্তরমুছুনআপনার সমস্ত বিষয় গুলি খুব সুন্দর,,,, আমি খুব ভালো বুঝতে পারি 🙏🙏
উত্তরমুছুন