সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কোন কোন অঞ্চলে ব্রিটিশরা নিজেদের আধিপত্য স্থাপন করেছিল?

দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার সিংহল , মালাক্কা , ফিজি দ্বীপপুঞ্জ ইত্যাদি অঞ্চলে ব্রিটিশরা নিজেদের আধিপত্য স্থাপন করেছিল।

কে কবে পাঞ্জাব ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত করেন?

১৮৪৯ সালে পাঞ্জাবকে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত করেন লর্ড ডালহৌসি ।

কবে কোন সন্ধির দ্বারা সিংহল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হয়?

১৮০২ সালে আমিয়েন্সের সন্ধি দ্বারা সিংহল ইংল্যান্ডের দখলে আসে।

কোন যুদ্ধের দ্বারা ব্রহ্মদেশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হয়।

তৃতীয় ইঙ্গ-বর্মা যুদ্ধের দ্বারা ব্রহ্মদেশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হয়।

গন্ডামাকের সন্ধি কত সালে কাদের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়?

১৮৭৯ সালে গন্ডামাকের সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়। আফগানিস্তানের আমির ইয়াকুব খাঁ ও ভারতের ব্রিটিশ সরকারের মধ্যে এই সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়।

সগৌলির সন্ধি কবে কাদের মধ্যে হয়েছিল?

সগৌলির সন্ধি ১৮১৬ সালে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও নেপালের মধ্যে হয়েছিল।

বক্সারের যুদ্ধ কত সালে কাদের মধ্যে হয়েছিল?

১৭৬৪ সালে বক্সারের যুদ্ধ হয়। ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সঙ্গে বাংলার নবাব মিরকাশিম , অযোধ্যার নবাব সুজা উদ দৌলা ও দিল্লির মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের যৌথ বাহিনীর এই যুদ্ধ হয়েছিল। ----------x----------- এই অধ্যায়ের অন্যান্য বিভাগের প্রশ্ন : ১)  বক্সার যুদ্ধের পটভূমি আলোচনা কর। পলাশির যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করে এই যুদ্ধের গুরুত্ব নির্ণয় কর। ২)  ‘১৭৬০ সালের বিপ্লব’ বলতে কী বোঝ? এপ্রসঙ্গে মিরকাশিমের সঙ্গে ইংরেজদের বিরোধের কারণ ব্যাখ্যা কর। বক্সার যুদ্ধের তাৎপর্য উল্লেখ কর। ৩)  বক্সারের যুদ্ধের সময় বাংলার নবাব কে ছিলেন?

বক্সারের যুদ্ধের সময় বাংলার নবাব কে ছিলেন?

বক্সারের যুদ্ধের সময় বাংলার নবাব ছিলেন মিরকাসিম । এই অধ্যায়ের অন্যান্য বিভাগের প্রশ্ন : ১)  বক্সার যুদ্ধের পটভূমি আলোচনা কর। পলাশির যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করে এই যুদ্ধের গুরুত্ব নির্ণয় কর। ২)  ‘১৭৬০ সালের বিপ্লব’ বলতে কী বোঝ? এপ্রসঙ্গে মিরকাশিমের সঙ্গে ইংরেজদের বিরোধের কারণ ব্যাখ্যা কর। বক্সার যুদ্ধের তাৎপর্য উল্লেখ কর। ৩)  বক্সারের যুদ্ধের সময় বাংলার নবাব কে ছিলেন? ৪) বক্সারের যুদ্ধ কত সালে কাদের মধ্যে হয়েছিল?

আলিনগরের সন্ধি কতসালে কাদের মধ্যে হয়?

১৭৫৭ সালে আলিনগরের সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়। এই সন্ধি স্বাক্ষরিত হয় বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব নবাব সিরাজ উদ দৌলার সঙ্গে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে। উল্লেখ্য: এই সন্...

নীল জলনীতি কী?

পর্তুগিজ নাবিক আলফানসো আলবুকার্ক ষোড়শ শতকের প্রথমদিকে ভারতে আসেন। নৌশক্তির জোরে তিনি গোয়া , মালাক্কা , হরমুজ ইত্যাদি এলাকা দখল করে পর্তুগিজ সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন। এই ভা...

ভারতের কয়েকটি পর্তুগিজ বাণিজ্যকুঠির নাম লেখো।

ভারতের কয়েকটি পর্তুগিজ বাণিজ্যকুঠির নাম হল -- ১) হুগলি ২) বোম্বাই ৩) কোচিন ৪) বেসিন ইত্যাদি।

ভারতে অবস্থিত কয়েকটি ওলন্দাজ বাণিজ্যকেন্দ্রের নাম করে।

ভারতে অবস্থিত কয়েকটি ওলন্দাজ বাণিজ্যকেন্দ্রের নাম হল -- ১) পুলিকট ২) কোচিন ৩) নেগাপট্টম ইত্যাদি।

ভারতের কয়েকটি ফরাসি বাণিজ্যকুঠির নাম লেখো।

ভারতের কয়েকটি ফরাসি বাণিজ্যকুঠির নাম হল -- ১) চন্দননগর ২) মাহে ৩) পন্ডিচেরি ৪) কারিকল ইত্যাদি।

ফরাসি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কতসালে গড়ে ওঠে?

👉 ১৬৬৪ সালে ফরাসি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়।

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কতসালে কী উদ্দেশ্যে গড়ে ওঠে?

👉 ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৬০০ সালে গড়ে ওঠে। 👉🏻 দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া তথা ভারতীয় উপমহাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য করার উদ্দেশ্যে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গড়ে তোলা হয়।

টমাস রো কে ছিলেন? তিনি কোন মুঘল সম্রাটের দরবারে আসেন?

টমাস রো ছিলেন ব্রিটিশ রাজার দূত। রাজা প্রথম জেমস ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপনের উদ্দেশ্যে ভারতে আসেন এবং মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে আসেন।

ভারতের কোথায় কত সালে সর্বপ্রথম ইংরেজরা বাণিজ্যকেন্দ্র স্থাপন করেন?

১৬১২ সালে ভারতের পশ্চিম উপকূলে অবস্হিত সুরাট বন্দরে ইংরেজরা সর্বপ্রথম বাণিজ্যকেন্দ্র স্থাপন করেন।

সমুদ্রপথে কোন ইউরোপীয় দেশ সর্বপ্রথম ভারতে আসেন?

সমুদ্রপথে পর্তুগাল সর্বপ্রথম ভারতে আসে।

কোন ইউরোপীয়, কত সালে, ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন?

পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো ডা গামা ১৪৯৮ সালে ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন।

ঝড়ের অন্তরীপের আর এক নাম কী? এই নামকরণ কে করেন?

👉 ঝড়ের অন্তরীপের আর এক নাম উত্তমাশা অন্তরীপ। 👉 বার্থালোমিউ দিয়াস ঝড়ের অন্তরীপের নামকরণ করেন উত্তমাশা অন্তরীপ।

'ওয়েল্ট পলিটিক'-এর প্রবক্তা কে?

' ওয়েল্ট পলিটিক ' (Weltpolitik) বা বিশ্বরাজনীতির প্রবক্তা হলেন জার্মানির সম্রাট কাইজার দ্বিতীয় উইলিয়াম ।

'রিয়েল পলিটিক' এর প্রবক্তা কে?

' রিয়েল পলিটিক' (Realpolitik) এর প্রবক্তা হলেন জার্মান চ্যান্সেলর বিসমার্ক । বিকল্প প্রশ্ন : ' ওয়েল্ট পলিটিক ' (Weltpolitik) বা বিশ্বরাজনীতির প্রবক্তা হলেন জার্মানির সম্রাট কাইজার দ্বিতীয় উইলি...

আফ্রিকাকে কেন 'অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ' বলা হয়?

আফ্রিকা মহাদেশ ভৌগোলিক দিক থেকে ইউরোপের সবচেয়ে কাছে। কিন্তু এর অন্তরভাগ ছিল ইউরোপীয়দের কাছে অজ্ঞাত ও অনাবিষ্কৃত। এই অঞ্চলের শ্বাপদসঙ্কুল গহন অরণ্য, দুর্গম পর্বত, খরস...

'নয়া উপনিবেশবাদ' বলতে কী বোঝ?

উপনিবেশবাদের আধুনিক রূপ হল 'নয়া সাম্রাজ্যবাদ'। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তীকালে এশিয়া ও আফ্রিকার সদ্য-স্বাধীন দেশগুলোর উপর পূর্বতন সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলির অদৃশ্য ...

'নয়া সাম্রাজ্যবাদ' বলতে কী বোঝ?

শিল্প বিপ্লবের পূর্বকাল পর্যন্ত সাম্রাজ্যবাদ বলতে বিজিত দেশে শুধুমাত্র ভৌমিক অধিকার বলবৎ করাকেই বোঝাতো। কিন্ত পরবর্তীকালো এর সাথে তার অধিবাসী, শক্তিসম্পদ, অর্থনীত...

ইউরোপের ইতিহাসে কোন সময়কালকে কেন 'সাম্রাজ্যবাদের যুগ' বলা হয়?

১৮৭০ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত সময়কালকে সাম্রাজ্যবাদের যুগ বলা হয়। কারণ, ১৮৭০ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত কালপর্বে ইউরোপের শিল্পোন্নত দেশগুলি কাঁচামাল সংগ্রহ, শিল্পপণ্যের বাজ...

ইউরোপের ইতিহাসে কোন সময়কালকে 'সাম্রাজ্যবাদের যুগ' বলা হয়?

১৮৭০ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত সময়কালকে ' সাম্রাজ্যবাদের যুগ ' বলা হয়। বিকল্প প্রশ্ন : এই সময়কালকেই নয়া সাম্রাজ্যবাদের যুগ বলে।

সপ্তবর্ষব্যাপী যুদ্ধ কতসালে কাদের মধ্যে হয়?

ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের মধ্যে সপ্তবর্ষব্যাপী যুদ্ধ হয়। সপ্তবর্ষব্যাপী যুদ্ধ ১৭৫৬ সালে শুরু হয় এবং ১৭৬৩ সালে শেষ হয়।

'বুল-এর নির্দেশনামা' বলতে কী বোঝ?

সমুদ্র অভিযান নিয়ে স্পেন ও পর্তুগালের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে ১৪৯৩ সালে পোপ ষষ্ঠ আলেকজান্ডার পোপের নামাঙ্কিত নির্দেশনামায় স্পেনের সামুদ্রিক অভিযানের এলাকা নির্দিষ্...

ক্যাপ্টেন কুক কে ছিলেন?

ক্যাপ্টেন কুক ছিলেন একজন ইংরেজ নাবিক । তিনি অষ্টাদশ শতকের শেষ পর্বে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ , অস্ট্রেলিয়া , ও নিউজিল্যান্ড আবিষ্কার করেন।

কার নাম অনুসারে আমেরিকার নামকরণ হয়?

ইতালীয় অভিযাত্রী ও মানচিত্রকর আমেরিগো ভেসপুচির নামে অনুসারে আমেরিকার নামকরণ হয়। আর এই নাম প্রথম ব্যবহার করেন জার্মান মানচিত্রকর মার্টিন ওয়ান্ডসিম্যুলার

আমেরিকা মহাদেশ কে কত সালে আবিষ্কার করেন?

আমেরিকা মহাদেশ আবিষ্কার করেন ক্রিস্টোফর কলম্বাস। ১৪৯২ সালে তিনি এই আবিষ্কার করেন। প্রাসঙ্গিক তথ্য : তিনি আদতে ইতালির নাগরিক ছিলেন। আর স্পেনের রানী ইসবেলার পৃষ্ঠপোষ...

ভৌগোলিক আবিষ্কারে কোন কোন দেশ অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিল?

ভৌগোলিক অভিযানে স্পেন ও পর্তুগাল অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করে।

কোন সময়কালকে 'ভৌগোলিক আবিষ্কারের যুগ' বলা হয়?

খ্রিস্টীয় পঞ্চদশ শতককে 'ভৌগোলিক আবিস্কারের যুগ' বলা হয়।

ঔপনিবেশিক শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কোন সময়কালকে ইংল্যান্ডের একাধিপত্যের যুগ বলা হয়? কেন?

১৭ ৮৩ থেকে ১৮২৫ সাল পর্যন্ত সময়কালকে ইংল্যান্ডের একাধিপত্যের যুগ বলা হয়। কারণ, এই সময়কালে ঔপনিবেশিক প্রতিদ্বন্দ্বীতায় ফরাসিরা ইংরেজদের কাজে একাধিক যুদ্ধক্ষেত্রে ...

'ভৌমিক সাম্রাজ্যবাদ' বলতে কী বোঝ?

সপ্তদশ ও অষ্টাদশ শতকের মধ্যে ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ভুখন্ড দখল করে সেখানে নিজেদের ঔপনিবেশিক শাসন শুরু করেন। এই সাম্রাজ্যবাদ ' ভৌমিক সাম...

উপনিবেশবাদ সম্পর্কে জে এ হবসন-এর মত কী?

উপনিবেশবাদ সম্পর্কে জে এ হবসন বলেছেন, ঔপনিবেশিকতা হল জাতীয় জনসমাজের প্রাকৃতিক ধারা। নতুন প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশে নিজেদের সভ্যতাকে প্রতিষ্ঠিত ও প্রসারিত করার ক্...

'উপনিবেশ' বলতে কী বোঝ?

উপনিবেশ কথাটির অর্থ হল ' মানবসমাজের একটি স্থানান্তরিত অংশ' । যখন কোনো দেশ সাম্রাজ্যবাদী মানসিকতা কে চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার জন্য অন্য কোনো দেশে বসতি গড়ে তোলে তখন তা উপনিবেশ হ...

'উপনিবেশবাদ' বলতে কী বোঝ?

উপনিবেশ কথাটির অর্থ হল ' মানবসমাজের একটি স্থানান্তরিত অংশ' । যখন কোনো দেশ সাম্রাজ্যবাদী মানসিকতা কে চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার জন্য অন্য কোনো দেশে বসতি গড়ে তোলে তখন তা উপনিবেশ হ...

চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক প্রেরণের কারণ কী?

উপনিবেশগুলিতে চুক্তির ভিত্তিতে শ্রমিক নিয়োগের কারণগুলি হল -- ১) ক্রীতদাস প্রথার অবসান ২) শ্রমিকের অভাব ৩) ব্রিটিশ সরকারের চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক আমদানির সিদ্ধান্ত।

চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক নিয়োগে কারা কোথা থেকে কেন সর্বাধিক উদ্যোগ নিয়েছিল?

ঊনিশ শতকে বিভিন্ন উপনিবেশে সস্তায় চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক নিয়োগে সর্বাধিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল ব্রিটিশরা । তারা সর্বাধিক শ্রমিক নিয়োগ করতো ভারত ও চীন থেকে। কারণ, জনসংখ্যা...

চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক (Indentured Labour) বলতে কী বোঝ?

' চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক ' বলতে সেই শ্রমিক শ্রেণিকে বোঝায় যারা কোনো নিয়োগকর্তার অধীনে লিখিত চুক্তির মাধ্যমে নির্দিষ্ট বেতনের বিনিময়ে নির্দিষ্ট কাজে নিযুক্ত হতেন।

চিনে ৪ঠা মে আন্দোলনের কয়েকজন নেতার নাম লেখো।

১৯১৯ দলে চিনে ৪ঠা মে আন্দোলন হয়। এই আন্দোলনের কয়েকজন নেতা হলেন চেন-তু-শিউ, সাই-ইউয়ান-পাই, সি-তা-চাও প্রমুখ।

'৪ঠা মে আন্দোলন' বলতে কী বোঝ?

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ভার্সাই সন্ধিতে (প্যারিস শান্তি সম্মেলন) চিনের অবমাননা র প্রতিবাদে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে ১৯১৯ সালে ৪ঠা মে এক  সাংস্কৃতিক আন্দোলনে...

ইউয়ান-সি-কাই কে ছিলেন?

ইউয়ান-সি-কাই ছিলেন একজন চিনা সময়নায়ক। তিনি মাঞ্চু বা চিং রাজবংশের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। ১৯১১ সালে বিপ্লবের পর গৃহযুদ্ধ এড়াতে সান-ইয়াৎ-সেন রাষ্ট্রপতি পদ ত্যাগ করলে তিনি  ক্ষ...

চিনে 'দ্বিতীয় বিপ্লব'-এর ডাক দিয়েছিলেন কে? কেন তিনি এই ডাক দিয়েছিলেন?

১৯১৩ সালে সান ইয়াৎ সেন 'দ্বিতীয় বিপ্লব'-এর ডাক দেন। চিনে ১৯১১ সালে বিপ্লবের পর দেশে গৃহযুদ্ধ এড়াতে সান-ইয়াৎ-সেন রাষ্ট্রপতি পদ ত্যাগ করেছিলেন। কিন্তু ইউয়ান - সি-কাই ক্ষমতা ...

'নতুন গণ অধ্যয়ন সমিতি' কে কী উদ্দেশ্যে গঠন করেন?

'নতুন গণ অধ্যয়ন সমিতি' মাও-সে-তুং স্থাপন করেন। চিনে বৌদ্ধিক আন্দোলনের প্রসার ঘটানোর উদ্দেশ্যে তিনি  'নতুন গণ অধ্যয়ন সমিতি' গড়ে তুলেছিলেন।

কুয়োমিনতাং দল কত সালে প্ৰতিষ্ঠা হয়?

সান-ইয়াৎ-সেন  ১৯১২ সালে এই দল প্ৰতিষ্ঠা করেন। বিকল্প প্রশ্ন

কুয়োমিনতাং দলের প্রতিষ্ঠাতা কে?

কুয়োমিনতাং দলের প্রতিষ্ঠাতা দলের প্রতিষ্ঠাতা হলেন সান-ইয়াৎ-সেন । বিকল্প প্রশ্ন : তিনি ১৯১২ সালে এই দল প্ৰতিষ্ঠা করেন।

'নব্য তারুণ্য' পত্রিকার সম্পাদক কে?

'নব্য তারুণ্য ' পত্রিকার সম্পাদক হলেন চেন-তু-শিউ ।

কোন ইউরোপীয় দেশ কার নেতৃত্বে প্রথম চিনে প্রবেশ করে।

ইউরোপীয় দেশগুলির মধ্যে পর্তুগিজ নাবিকরা সর্বপ্রথম জলপথে চিনে প্রবেশ করেন। রাফায়েল পেরস্ট্রেলো নামে জনৈক পর্তুগিজ ১৫১৬ সালে চিনে পৌঁছান।

'কাও তাও' কী?

কোনো বিদেশি দূত বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে চীন সম্রাটের সাক্ষাৎপ্রার্থী হলে তাকে সম্রাটের প্রতি বশ্যতা স্বীকারের প্রমাণ দিতে হত। এদের একটি ' কাও তাও' প্রথা। এই প্রথা অনুসার...

একশো দিনের সংস্কার' বলতে কী বোঝো?

চিনের অন্যতম বুদ্ধিজীবী কাউ-ইউ-ওয়ে সংস্কারের দাবিতে ১৮৯৫ সালে চিন সম্রাট কোয়াং-সু কে একটি আবেদন করেন। এই আবেদন অনুসারে ১৮৯৮ সালে চিন সম্রাট ১০০দিন ধরে যে সংস্কার কর্মস...

'শতদিবসের সংস্কার' কী?

চিনের অন্যতম বুদ্ধিজীবী কাউ-ইউ-ওয়ে সংস্কারের দাবিতে ১৮৯৫ সালে চিন সম্রাট কোয়াং-সু কে একটি আবেদন করেন। এই আবেদন অনুসারে ১৮৯৮ সালে চিন সম্রাট ১০০দিন ধরে যে সংস্কার কর্মস...

তাইপিং বিদ্রোহের নেতার নাম লেখো।

তাইপিং বিদ্রোহের নেতা হলেন হুং-সিউ-চুয়ান। তাইপিং বিদ্রোহের সময়

তাইপিং বিদ্রোহ কতসালে সংগঠিত হয়?

চিনে তাইপিং বিদ্রোহ ১৮৫১ থেকে ১৮৬৪ সাল পর্যন্ত হয়েছিল। তাইপিং বিদ্রোহের নেতা হলেন হুং-সিউ-চুয়ান ।

'এলিটিস্ট আন্দোলন' বলতে বোঝ?

বাংলার নবজাগরণ কেবলমাত্র পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল বলে অধ্যাপক অনিল শীল। তাঁর মতে, সমাজের নিন্মবিত্তের (কৃষক, শ্রমি...

ঊনবিংশ শতকের বাংলার সাংস্কৃতিক ও বৌদ্ধিক জাগরণকে নবজাগরণ বলে অভিহিত করেন কে?

জাতীয়তাবাদী ঐতিহাসিক স্যার যদুনাথ সরকার বাংলার সাংস্কৃতিক ও বৌদ্ধিক জাগরণকে 'নবজাগরণ' বলে অভিহিত করেছেন।

বাংলার নবজাগরণ বলতে কী বোঝ?

বাংলার নবজাগরণ বলতে কী বোঝ? ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটে। এর প্ৰভাবে ভারতে বিশেষ করে বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষা সংস্কৃতির ব্যাপক অগ্রগতি শুরু হয়। ঊনবিংশ শতকে শুরু হয়ে বিংশ শতকের প্রথমার্ধ পর্যন্ত এই অগ্রগতি অব্যাহত থাকে। বাংলার এই অগ্রগতির ধারা ' বাংলার নবজাগরণ ' নামে পরিচিত।

কোন বড়লাট দেশীয় সংবাদপত্র আইন পাস করেন।

বড়লাট লর্ড লিটন ১৮৭৮ সালে দেশীয় ভাষায় সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণ আইন পাশ করেন।

ব্রিটিশ সরকার প্রবর্তিত দুটি দমনমূলক আইনের নাম কর।

ভারতে ব্রিটিশ সরকার প্রবর্তিত দুটি দমনমূলক আইনের নাম হল -- ১) ন্যাটাভিনয় নিয়ন্ত্রণ আইন (১৮৭৬) ২) অস্ত্র আইন (১৮৭৮)।            ------------------- ৩) দেশীয় সংবাদপত্র আইন (১৮৭৮)

'সংস্কৃতায়ন আন্দোলন' কী?

ঊনবিংশ শতাব্দীতে অনেক অস্পৃশ্য ও মধ্যবর্তী জাতি তাদের সামাজিক অবস্থানকে উচ্চতর বর্ণ কাঠামোয় স্থাপন করার জন্য যে আন্দোলন করেছিলেন তা-ই সংস্কৃতায়ন আন্দোলন নামে পরিচি...

সর্বভারতীয় নিপীড়িত শ্ৰেণীর কংগ্রেস কে কবে প্ৰতিষ্ঠা করেন?

ড. বি আর আম্বেদকর ১৯৩০ সালে সর্বভারতীয় নিপীড়িত শ্রেণির কংগ্রেস প্ৰতিষ্ঠা করেন।

নমঃশূদ্রদের দুজন নেতার নাম লেখো।

নমঃশূদ্রদের দুজন নেতার নাম প্ৰমথরঞ্জন ঠাকুর ও যোগেন্দ্রনাথ মন্ডল।

বাংলার দুজন দলিত নেতার নাম লেখো।

বাংলার দুজন দলিত নেতার নাম হল -- হরিচাঁদ ঠাকুর ও গুরুচাঁদ ঠাকুর ।

'দলিত' কাদের বলা হয়?

খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ অব্দে আর্যরা ভারতে আসে। এই সময় আর্যরা ভারতীয় জনসমাজকে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র -- এই চারটি বর্ণে ভাগ করেন। প্ৰথম তিন বর্ণের মানুষকে সেবা করতে বাধ্য করত শূদ্রদের। উচ্চবর্ণের মানুষের কাছে এরা ছিল অস্পৃশ্য। পরবর্তীকালে (বৃটিশ শাসনকালে) এরাই 'দলিত' নামে পরিচিত হয়। উল্লেখ্য, দলিতরা নানা দিক থেকেই উচ্চবর্ণের শোষণ, অত্যাচার ও বৈষম্যের শিকার হয়েছিল। ----------xx---------- দলিত সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য : ‘দলিত’ শব্দের উৎপত্তি : সংস্কৃত শব্দ 'দলন' (অর্থাৎ- দমন-পীড়ন করা) থেকে মারাঠি/হিন্দি 'দলিত' (অর্থাৎ-মর্দিত বা নিপীড়িত হয়েছে এমন) কথাটি এসেছে। ) ‘দলিত’ শব্দের পরিচিতি : ঐতিহ্যনির্ভর ভারতবর্ষীয় হিন্দু সমাজে চতুর্থ বর্ণের- শূদ্র ও পঞ্চম বর্ণের- অতিশূদ্র অন্ত্যজ অস্পৃশ্য শোষিত, নিপীড়িত, নির্যাতিত, অধিকারবঞ্চিত, অবহেলিত, পিছিয়ে পড়া বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে (মুচি, মেথর, ঝাড়ুদার, মালি, চন্ডাল, নিষাদ প্রভৃতি) একত্রে 'দলিত' বলা হতো। ১৯৩০ এর দশকে মহারাষ্ট্রের বিখ্যাত সমাজ সংস্কারক জ্যোতিবা গোবিন্দরাও ফুলে সর্বপ্রথম এই সকল জনগোষ্ঠীকে ‘দলিত’ হিসেবে পরিচিতি...

'দিকু' কাদের বলা হয়?

'দিকু' শব্দটি সাঁওতালি শব্দ। এর অর্থ প্রতারক। উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় ইংরেজদের আশ্রিত জমিদার, জোতদার, মহাজন ইত্যাদি মধ্যসত্বভোগী প্রবেশ করে অদিবাসীদের শোষণ ও নিপীড়ন চা...

হুইটলি কমিশন কবে গঠিত হয়? এর উদ্দেশ্য কী ছিল?

হুইটলি কমিশন গঠিত হয় ১৯২৯ সালে। গঠন করে সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ সরকার। এর উদ্যেশ্য ছিল ১) ভারতীয় শ্রমিক আন্দোলন দমন করা। ২) ব্রিটিশ সরকার এই কমিশন গঠন করে শ্রমিকদের অবস্থ...

কয়েকটি বামপন্থী পত্রপত্রিকার নাম লেখো।

কয়েকটি বামপন্থী পত্রপত্রিকার নাম হল ---- ১) গনবাণী (১৯২৩) --- মুজফ্ফর আহমেদ ২) শ্রমিক --- সন্তোষ কুমারী গুপ্তা ৩) সোশালিষ্ট (১৯২৪)  --- এস এ ডাংগে। ৪) মজদুর-কিষান ইত্যাদি।

কারা কতসালে কোথায় ভারতীয় কী উদ্যেশ্যে কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে তোলেন?

১৯২৫ সালে ভারতের কানপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে 'ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি' গড়ে ওঠে। মুজফ্ফর আহমেদ, এস এ ডাংগে, পি সি জোশি প্রমুখ ছিলেন এই দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এই দল গঠনের উদ্য...

কংগ্রেস সোশালিষ্ট পার্টি কারা কত সালে গঠন করেন?

আচার্য নরেন্দ্র দেব ও জয়প্রকাশ নারায়ণ ১৯৩৪ সালে কংগ্রেসের অভ্যন্তরে সোশালিষ্ট পার্টি গড়ে তোলেন। মূলতঃ মার্কসবাদ ও লেনিনবাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে এরা এই শ্রমজীবী সং...

সাঁওতাল বিদ্রোহ কত সালে হয়? সাঁওতাল বিদ্রোহের দু'জন নেতার নাম লেখো।

সাঁওতাল বিদ্রোহ ১৮৫৫ সালে সংগঠিত হয়। এই বিদ্রোহের দু'জন নেতার নাম হল সিধু ও কানু ।

সাহু বা সাউকার কাদের বলা হয়?

'সাউকার' শব্দের অর্থ বণিক বা ব্যবসায়ী । ঔপনিবেশিক  শাসনের নতুন ভুমিব্যবস্থায় সরকার ও প্যাটেলরা অতিরিক্ত হারে রাজস্ব আদায় শুরু করে। ফলে দরিদ্র কৃষকরা অতিরিক্ত খাজনা ম...

পতিদার কাদের বলা হয়?

'পতিদার' কথার অর্থ হল ' জমির মালিক '। গুজরাটের কুনবি সম্প্রদায়ভুক্ত এক কৃষক শ্রেণি যারা ব্রিটিশ সরকার প্রবর্তিত ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার ফলে জমির মালিক হয়ে ওঠে এবং আর্থসামা...

পারসি সমাজ সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত দুজন ব্যক্তির নাম লেখা।

পারসি সমাজ সংস্কার আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত দুজন ব্যক্তির নাম হল দাদাভাই নৌরজি ও বেহরামজি মেরওয়ানজি মালবারি।

আলিগড় আন্দোলন বলতে কী বোঝ?

স্যার সৈয়দ আহম্মেদ এই আন্দোলনের প্ৰতিষ্ঠাতা। ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে মুসলিম সনাজকে আধুনিক ও পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত করার উদ্দেশ্যে এই আন্দোলনের সুত্রপাত করে...

থিওডোর বেক কে ছিলেন?

থিওডোর বেক ছিলেন আলিগড় কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ। তিনি ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ। স্যার সৈয়দ আহম্মেদের অনুরোধে তিনি এই পদে আসেন। আলিগড় আন্দলনে তিনি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।

আলিগড় অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল কলেজ কে কবে প্ৰতিষ্ঠা করেন?

স্যার সৈয়দ আহম্মদ খান ১৮৭৫ সালে আলিগড়ে অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল কলেজ প্ৰতিষ্ঠা করেন। ১৯২০ সালে এটি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত হয়।

'সায়েন্টিফিক সোসাইটি' ও 'ট্রান্সলেশন সোসাইটি' কে কবে কী উদ্দেশ্যে প্ৰতিষ্ঠা করেন?

স্যার সৈয়দ আহম্মদ খাঁ ১৮৬৪ সালে সায়েন্টিফিক সোসাইটি ও ১৮৬১ সালে ট্রান্সলেশন সোসাইটি প্ৰতিষ্ঠা করেন। ভারতীয়দের মধ্যে বিজ্ঞান শিক্ষা এবং চেতনা বিস্তারের উদ্দেশ্যে ...

কে কোন গ্রন্থে মুসলিমদের অনগ্রসরতার তত্ত্ব তুলে ধরেছিলেন?

উইলিয়াম হান্টার তাঁর ইন্ডিয়ান মুসলিমস (১৮৭১) গ্রন্থে  মুসলিমদের অনগ্রসরতার কথা তুলে ধরেছিলেন।

কাকে কেন তেলেগু সমাজ সংস্কারের জনক বলা হয়?

দক্ষিণ ভারতের সমাজ সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ বীরসালিঙ্গম পানতুলু । অন্ধ্রপ্রদেশে শিক্ষার প্রসার, নারীকল্যাণ ও সমাজসংস্কারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ত...

কে কত সালে 'বিধবা বিবাহ সমিতি' প্রতিষ্ঠা করেন?

১৮৭১ সালে বীরসালিঙ্গম পানতুলু 'বিধবা বিবাহ সমিতি' প্ৰতিষ্ঠা করেন। তিনি বিধবা বিবাহের উগ্র সমর্থক ছিলেন। বিধবা বিবাহের পক্ষে জনমত গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে তিনি ১৮৭১ সালে এ...

বীরসালিঙ্গম কে ছিলেন?

  দক্ষিণ ভারতের বিদ্যাসাগর ঊনবিংশ শতকে দক্ষিণ ভারতের সমাজসংস্কার আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ হলেন কান্দুকুরি বীরসালিঙ্গম পানতুলু । তিনি ১৮৪৮ সালে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজামুন্দ্রির এক রক্ষণশীল ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মত জাতিভেদ, অস্পৃশ্যতা, পৌত্তলিকতা, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ প্রভৃতির ঘোর বিরোধী ছিলেন। এছাড়া তিনি বিধবা বিবাহেরও উগ্র সমর্থক ছিলেন। এই সব কারনে মহাদেব গোবিন্দ রানাডে তাঁকে ' দক্ষিণ ভারতের বিদ্যাসাগর' বলে অভিহিত করেছেন। -------##------- বিকল্প প্রশ্ন ঃ কাকে কেন 'দক্ষিণ ভারতের বিদ্যাসাগর' বলা হয়?

কেরালায় কে অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন?

কেরালায় অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন শ্রীনারায়ণ গুরু। ইনি ১৮৫৬ সালে কেরালার নিম্নসম্প্রদায়ভুক্ত এজহারা পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন । বিস্তা...

ভাইকম সত্যাগ্রহ কী

ভাইমক বর্ণহিন্দুদের একটি মন্দির । দক্ষিণ ভারতের ত্রিবাঙ্কুরে এটি অবস্থিত। এই মন্দিরের সামনের রাস্তা দিয়ে নিম্নবর্ণের মানুষদের চলাচল নিষিদ্ধ ছিল। শ্রীনারায়ণ গুরু ...

শ্রীনারায়ণ গুরু বিখ্যাত কেন?

শ্রীনারায়ণ গুরু ছিলেন দক্ষিণ ভারতের একজন উল্লেখযোগ্য ধর্ম ও সমাজ সংস্কারক । তিনি কেরালায় অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। এপ্রসঙ্গে ভাইকম সত...

'সত্যশোধক সমাজ' এর মুখপাত্র কী?

সত্যশোধক সমাজ' এর মুখপত্রের নাম 'দীনমিত্র'

জ্যোতিরাও ফুলে স্মরণীয় কেন?

১৮৭৩ সালে জ্যোতিরাও ফুলে মহারাষ্ট্রে সত্যশোধক সমাজ প্ৰতিষ্ঠা করেন। তাঁর উদ্দেশ্যে ছিল --- ১) সমাজে ব্রাহ্মণদের আধিপত্য প্রতিরোধ করা ২) বর্ণভেদ প্রথার অবসান ঘটানো ৩) নিম...

'সত্যশোধক সমাজ' কে কবে কী উদ্দেশ্যে প্ৰতিষ্ঠা করেন?

১৮৭৩ সালে জ্যোতিরাও ফুলে মহারাষ্ট্রে সত্যশোধক সমাজ প্ৰতিষ্ঠা করেন। নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যে তিনি এই সংগঠন গড়ে তুলেছিলেন। ১) সমাজে ব্রাহ্মণদের আধিপত্য প্রতিরোধ করা ২) ব...

শুদ্ধি আন্দোলন কী?

পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাবে ঊনবিংশ শতক জুড়ে হিন্দু সমাজে ব্যাপক ভাঙন দেখা দেয়। এই অবস্থা থেকে হিন্দু সমাজকে বাঁচাতে স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী আর্য সমাজ প্ৰতিষ্ঠা করেন। এ...

আর্য সমাজ কে কবে কোথায় কী উদ্দেশ্যে প্ৰতিষ্ঠা করেন?

স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী ১৮৭৫ সালে বোম্বাইয়ে আর্য সমাজ প্ৰতিষ্ঠা করেন। এই সংগঠনের উদ্দেশ্য ছিল অহিন্দু ও ধর্মান্তরিত হিন্দুকে হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে আনা। এই উদ্দেশ্যে য...

থিওসফিক্যাল সোসাইটি কে কোথায় প্ৰতিষ্ঠা করেন?

ম্যাদাম ব্লাভাটস্কি ও কর্নেল এইচ এস ওলকট ১৮৭৫ সালে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে থিওসফিক্যাল সোসাইটি স্থাপন করেন। এর উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন ধর্ম ও দার্শনিক মতবাদ এবং বৈজ্ঞা...
OUR OTHER BOOKS (ICSE & CBSE)
OUR BOOKS fOR WBBSE & WBCHSE


বাংলা বই ★ দ্বাদশ শ্রেণি
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার 👆আদর্শ প্রশ্নোত্তরের একমাত্র পোর্টাল

জনপ্রিয় প্রশ্ন-উত্তরগুলি দেখুন

চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কী? এর উদ্দেশ্য কী ছিল? চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের শর্তগুলি (বৈশিষ্ঠ্য) উল্লেখ কর। ভারতের আর্থ-সামাজিক ইতিহাসে এই ভূমি-ব্যবস্থার গুরুত্ব আলোচনা কর।

অথবা , চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পটভূমি ব্যাখ্যা কর । এপ্রসঙ্গে ভারতের কৃষক সমাজের ওপর এই বন্দোবস্ত কীরূপ প্রভাব ফেলেছিল বর্ননা কর । উত্তর চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত । চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হল এক ধরণের ভূমি-রাজস্ব ব্যবস্থা ।   ১৭৯৩ সালে  লর্ড কর্ণওয়ালিস বাংলা , বিহার ও উড়িষ্যায় এই ভূমি-ব্যবস্থা চালু করেন । পরবর্তীকালে বারাণসী , উত্তর-পশ্চিম প্রদেশ ও মাদ্রাস প্রেসিডেন্সির কোনো কোনো অঞ্চলে  এই ব্যবস্থা  চালু করা হয় । চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পটভূমি । কোম্পানির কর্মচারী ও ঐতিহাসিক আলেকজান্ডার ডাও ১৭৭২ সালে  প্রথম  চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কথা বলেন । এরপর হেনরি পাত্তুলো , ড্যাক্রিস , টমাস ল প্রমুখ এই বন্দোবস্তের সপক্ষে যুক্তি দেখান । ১৭৮৬ সালে কর্ণওয়ালিশ গভর্নর জেনারেল হয়ে ভারতে আসেন ।  তিন বছর ধরে  তিনি  বাংলার ভূমি-রাজস্ব ব্যবস্থা সম্পর্কে ব্যপক অনুসন্ধান চালান ।  এরপর ১৭৯০ সালে দেশীয় জমিদারদের সঙ্গে দশ বছরের জন্য একটি বন্দোবস্ত করেন, যা ‘ দশসালা বন্দোবস্ত ’ নামে পরিচিত । সেই সঙ্গে জানিয়ে দেন , ইংল্যান্ডের কর্তপক্ষ অনুমোদন করলে এই...

জাদুঘর কাকে বলে? অতীত পুনর্গঠনে জাদুঘরের ভূমিকা আলোচনা কর।

অথবা , জাদুঘর কী ? জাদুঘরের উদ্দেশ্য ও কার্যাবলি বর্ননা কর । অথবা , জাদুঘর বলতে কী বোঝ ? আধুনিক ইতিহাস রচনায় জাদুঘরের গুরুত্ব লেখ । উঃ জাদুঘরের সংজ্ঞা বাংলা ‘ জাদুঘর ’ শব্দটির ইংরাজি প্রতিশব্দ হল মিউজিয়াম ( Museum) । ‘ মিউজিয়াম ’ শব্দটির মূল উৎস হল প্রাচীন গ্রীক শব্দ Mouseion ( মউসিয়ান) , যার অর্থ হল গ্রীক পুরাণের শিল্পকলার পৃষ্ঠপোষক মিউসদের মন্দির । এই ধরণের মন্দিরগুলিকে কেন্দ্র করে প্রাচীন গ্রিসে পাঠাগার , প্রাচীন শিল্পকলা প্রভৃতির সংগ্রহশালা গড়ে উঠত । ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অফ মিউজিয়াম -এর মতে, জাদুঘর হল একটি অলাভজনক, জনসাধারণের কাছে উন্মুক্ত এবং স্থায়ী সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান যা শিক্ষালাভ, জ্ঞানচর্চা ও আনন্দলাভের উদ্দেশ্যে মানব ঐতিহ্যের স্পর্শযোগ্য ও স্পর্শ-অযোগ্য জিনিসপত্র সংগ্রহ করে, সংরক্ষণ করে, প্রদর্শন করে এবং সেগুলি নিয়ে গবেষণা করে। উদাহরণ – ব্রিটিশ মিউজিয়াম। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের শিল্পকলা, প্রত্নতত্ত্ব, ইতিহাস, বিজ্ঞান প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয়ের নিদর্শন। এখানে পৃথক পৃথক ঘরে পৃথক পৃথক বিষয়ের নিদর্শন প্রদর্শনের ব্যবস্থা রয়েছে। জাদুঘরের উদ্দেশ্য , ক...

ঠান্ডা লড়াই কী? ঠান্ডা লড়াইয়ের পটভূমি আলোচনা করো।

ঠান্ডা লড়াই কী : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবসানের (১৯৪৫) পর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ পরস্পর দুটি রাষ্ট্রজোটের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। একটি আমেরিকার নেতৃত্বে পশ্চিমি ধনতান্ত্রিক রাষ্ট্রজোট অন্যটি সোভিয়েত রাশিয়ার নেতৃত্বে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রজোট। এই দুই রাষ্ট্রজোট কোন প্রত্যক্ষ যুদ্ধ না করেও দীর্ঘকাল ধরে পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও যুদ্ধের আবহ বা ছায়াযুদ্ধ চালাতে থাকে। এই ছায়াযুদ্ধই ইতিহাসে 'ঠান্ডা লড়াই' নাম পরিচিত। মার্কিন সাংবাদিক ওয়াল্টার লিপম্যান ( Walter Lippmaan ) ১৯৪৭ সালে তাঁর The Cold War গ্রন্থে সর্বপ্রথম এই শব্দটি ব্যবহার করেন। ঠান্ডা লড়াইয়ের বৈশিষ্ঠ্য : 'ঠান্ডা লড়াই কী' এই অংশের জন্য ৩/৪ (তিন বা চার ) নম্বর (মার্কস) থাকলে অথবা বৈশিষ্ঠ্য লিখতে বললে  এখানে ক্লিক কর এবং যে অংশ বের হবে তা এই পয়েন্টের নিচে জুড়ে দাও। ঠান্ডা লড়াইয়ের পটভূমি : ঠান্ডা লড়াই-এর পিছনে শুধুমাত্র আদর্শগত বা অর্থনৈতিক কারণ বা ভিত্তি কাজ করেছিল এমন নয়। এর পিছনে আরও কিছু বিষয় তথা আন্তর্জাতিক ঘটনাবলী কার্যকর ছিল। সমগ্র কারণকে এভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। সাম্যবাদের বিরোধিতা : রাশিয়...

পলাশির যুদ্ধের কারণ ও ফলাফল বর্ননা কর।

পলাশির যুদ্ধের কারণ ও ফলাফল পলাশির যুদ্ধ ১৭৫৬ সালে নবাব আলীবর্দি মারা যান । এরপর তাঁর পৌত্র সিরাজ-উদ-দৌলা বাংলার সিংহাসন আরোহন করেন । সিংহাসন আরোহনের কিছুদিনের মধ্যেই ইংরেজদের সাথে তাঁর বিরোধ বাঁধে , যার চূড়ান্ত পরিনতি হল ১৭৫৭ সালের পলাশির যুদ্ধ ।   এই যুদ্ধের পটভূমি বিশ্লেষণ করলেই সিরাজের সঙ্গে ইংরেজদের বিরোধের কারণগুলি পরিষ্কার হয়ে ওঠে । সেই সঙ্গে এটাও বোঝা যাবে এই বিরোধে সিরাজেরে ‘ অহমিকাবোধ ’ ও ‘ অর্থলোভ ’ দায়ী ছিল কিনা । পলাশির যুদ্ধের পটভূমি / কারণ সিরাজের সঙ্গে ইংরেজদের বিরোধের কারণগুলি হল –   আনুগত্যদানে বিলম্ব। সিরাজ বাংলার সিংহাসনে বসলে প্রথা অনুযায়ী নবাবের প্রতি আনুগত্য জানিয়ে ফরাসি, ওলন্দাজ প্রভৃতি কোম্পানিগুলি উপঢৌকন পাঠালেও ইংরেজরা ইচ্ছা করে উপঢৌকন পাঠাতে দেরি করে। এতে সিরাজ অপমানিত হন।   ষড়যন্ত্রের সংবাদ। সিংহাসনে বসার সময় থেকে ঘষেটি বেগম, সৌকত জঙ্গ ও কয়েকজন রাজকর্মচারি সিরাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র লিপ্ত ছিলেন। খবর আসে যে, এই ষড়যন্ত্রে ইংরেজরা যুক্ত আছে এবং তাঁকে সরিয়ে অনুগত কাউকে সিংহাসনে বসানোর চক্রান্ত করছে।   কৃষ্ণদাসকে আশ্রয়দান। ঘষেটি ব...

বাংলার সংস্কার আন্দোলনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভূমিকা আলোচনা কর।

অথবা, বাংলার সমাজ ও শিক্ষা সংস্কার আন্দোলনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভূমিকা আলোচনা কর। অথবা, ঊনবিংশ শতকে নারীশিক্ষা ও নারীমুক্তি আন্দোলনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের অবদান উল্লেখ কর। অথবা, উনিশ শতকের নবজাগরণে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ভূমিকা কি ছিল? এ প্রসঙ্গে নারীজাতির উন্নয়নে তাঁর অবদান ব্যাখ্যা কর।  বিদ্যাসাগর ও সংস্কার আন্দোলন : ঊনবিংশ শতকে ভারতে যে কজন সংস্কারকের জন্ম হয়েছিল তাঁদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তিনি ছিলেন বঙ্গীয় নবজাগরণের মূর্ত প্রতীক। তাঁর মধ্যে ইউরোপীয় নবজাগরণের প্রবল যুক্তিবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, প্রগাঢ় মানবতাবাদ, এবং প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য ভাবাদর্শের এক অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছিল। মাইকেল মধুসূদনের মতে, ' যাঁর মনীষা প্রাচীন ঋষিদের মতো, কর্মদক্ষতা ইংরেজদের মত এবং হৃদয়বত্তা বাঙালি জননীর মত। ' বিদ্যাসাগরের সংস্কার প্রচেষ্টা : বিদ্যাসাগরের সংস্কার প্রচেষ্টাকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যায়। এক . শিক্ষা সংস্কার, দুই . সমাজ সংস্কার। তবে তাঁর এই দুই প্রচেষ্টার কেন্দ্রবিন্দুতে বেশিরভাগ জায়গা জুড়ে ছিল নারীশিক্ষা ও ...

তিন আইন কী?

তিন আইন কী? ব্রাহ্মসমাজের আন্দোলনের ফলে ১৮৭২ সালে ব্রিটিশ সরকার বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ প্রভৃতি সামাজিক কুসংস্কারগুলি নিষিদ্ধ করে এবং বিধবাবিবাহ ও অসবর্ণ বিবাহকে স্বীকৃতি দেয়। যে আইনের মাধ্যমে ব্রিটিশ সরকার এই ঘোষণা জারি করে তাকে ' তিন আইন ' বলে।

চিনের ৪ ঠা মে আন্দোলনের কারণ বিশ্লেষণ কর। এই আন্দোলনের প্রভাব আলোচনা কর। (২০১৬)

অথবা, বিংশ শতকে চিনে ৪ ঠা মে-র আন্দোলনের উত্থান ও গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর। চিনের সেই সময়কার দুটি উল্লেখযোগ্য সংবাদপত্রের নাম লেখো। অথবা, চিনের ৪ ঠা মের আন্দোলনের পটভূমি আলোচনা কর। এই আন্দোলনের ফলাফল বা তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।  ৪ ঠা মে-র আন্দোলন : ১৯১৪  সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে জাপান চিনে আগ্রাসন চালায়। যুদ্ধে চীন মিত্রপক্ষে যোগ দিলেও যুদ্ধের পর তারা কোনো সুবিচার পায় নি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিদেশি আধিপত্যের বিরুদ্ধে চিনা জাতীয়তাবাদী জনগণ চেন-তু-শিউ এর নেতৃত্বে  ১৯১৯ সালে ৪ ঠা মে পিকিং-এর তিয়েন-আন-মেন স্কোয়ার -এ  এক আন্দোলনের ডাক দেয়। এই আন্দোলন চিনের ইতিহাসে ৪ ঠা মে-র আন্দোলন নামে পরিচিত। আন্দোলনের কারণ ( পটভূমি ) : এই আন্দোলনের প্রেক্ষাপট আলোচনা করলে এর কারণগুলি অনুধাবন করা যায়। ইউয়ান-সি-কাই এর নৃশংসতা : ১৯১১ সালে বিপ্লবের পর রাষ্ট্রপতি সান-ইয়াত-সেন দেশের গৃহযুদ্ধ এড়াতে ইউয়ান-সি-কাই  - এর অনুকূলে স্বেচ্ছায় রাষ্ট্রপতি পদ ত্যাগ করেন। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর  ইউয়ান-সি-কাই  সমস্ত সাংবিধানিক পদ্ধতি বাতিল করে সামরিক একনায়কতন...

'মুক্তদ্বার নীতি' (Open Door Policy) কী?

চিনে ইউরোপীয় দেশগুলির উপনিবেশিক আধিপত্য স্থাপনের ফলে আমেরিকা শঙ্কিত হয়ে পড়ে। তারা ভাবতে শুরু করে এর ফলে চিনে আমেরিকার বাণিজ্যিক স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এই পরিস্থি...

মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা (১৯২৯) কী? এই প্রেক্ষাপট কী ছিল? এই মামলার পরিণতি কী হয়েছিল?

কোন পরিস্থিতিতে মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা (১৯২৯) শুরু হয়? এই মামলায় অভিযুক্ত কয়েকজন শ্রমিক নেতার নাম লেখো। এই মামলার ফলাফল কী হয়েছিল? অথবা, মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা (১৯২৯) কী? এই প্রেক্ষাপট কী ছিল? এই মামলার পরিণতি কী হয়েছিল? অথবা, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে কমিউনিস্ট পার্টির অবদানের একটি উদাহরণ দাও। এপ্রসঙ্গে মিরাট ষড়যন্ত্র মামলার প্রেক্ষাপট আলোচনা কর। এই মামলার গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর। উত্তর : মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা : ভারতে শ্রমিক আন্দোলনের ক্ষেত্রে কমিউনিস্টদের প্রভাব বৃদ্ধি পেলে ব্রিটিশ সরকার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে। এইরূপ পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ সরকার কমিউনিস্টদের বিরুদ্ধে কঠোর দমননীতি গ্রহণ করেছিল। মিরাট ষড়যন্ত্র মামলা (১৯২৯) হল এরকমই এক দমননীতির প্রকৃষ্ট উদাহরণ। মামলার প্রেক্ষাপট : ১) শ্রমিক-মালিক বিরোধ । ঊনবিংশ শতকের শেষদিকে ভারতে শিল্পায়ন শুরু হলে শ্রমিক শ্রেণির উদ্ভব হয়। বিংশ শতকের প্রথম দিকে মালিক শ্রেণির শোষণ ও অত্যাচারে শ্রমিক-মালিক সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে ওঠে। শ্রমিক শ্রেণির অসন্তোষকে কাজে লাগিয়ে কমিউনিস্টরা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন জোরদার করে তুলে ব্রিটিশ সরকার চিন্তায় পড়ে যা...

সার্ক (SAARC) কী?

সার্ক হল দক্ষিণ এশিয়ার একটি আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা। এর পুরো নাম 'দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা'  ( South Asian Association for Regional Co-operation) । ১৯৭৯ সালে এই সংস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে সর্বপ্রথম উদ্যোগ নেন স্বাধীন বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। অবশেষে ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় মোট ৭টি দেশ নিয়ে এই সংস্থা আত্মপ্রকাশ করে। এর সদস্য রাষ্ট্রগুলি হল ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বীপ।  -----------x---------- অষ্টম অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন বিভাগের আরও প্রশ্ন  ১)  অব-উপনিবেশবাদ কী?   ২)  অব-উপনিবেশিকরণ শব্দটি কে কবে প্রথম ব্যবহার করেন?  ৩)  নয়া-উপনিবেশবাদ কী?  ৪)  তৃতীয় বিশ্ব কী?   ৫)  'তৃতীয় বিশ্ব' কথাটি কবে, কোথায়, কে প্রথম ব্যবহার করেন?  ৬)  কোন দেশকে কেন্দ্র করে আফ্রিকা ঠান্ডা যুদ্ধের আবর্তে জড়িয়ে পড়ে?  ৭)  আলজেরিয়া কবে কার শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে?   ৮)  বেন বেল্লা কে ছিলেন?  ৯)  'ত্রিপোলি কর্মসূচি' কী?  ১০)  HIT AND R...